চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার দাইপুখুরিয়া ইউনিয়ন অন্তর্গত নরসিংহপুর ইংলিশ গ্রামে জন্ম নাসিম রানা মাসুদের।
দিনমজুর বাবা তৈমুর রহমান ও ফাতিমা বেগমের সন্তান ছোটকাল থেকেই স্বপ্নবাজ ও মেধাবী ছিলেন।
২০০৫ সালে চাকলা দাখিল মাদ্রাসা থেকে এস এস সি এবং ২০০৭ সালে শাহবাজপুর সোনামসজিদ ডিগ্রী কলেজ থেকে এইচ এস সি পাশ করেন এর পরে ২০০৭-০৮ সেশনে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগে ভর্তি হন।
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করতে অনেক বেগ পেতে হয়েছে তাকে। আর্থিক অসচ্ছলতার কারনে পড়ালেখা বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছিল। দেয়া হয়নি অনার্স প্রথমবর্ষের কোর্স ইম্প্রুভ (মান উন্নয়ন) পরীক্ষাও। এত কিছুর পরেও অনার্স ও মাস্টার্সে ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট (সিজিপিএ ৩.৯১) হয়ে নিজেকে প্রমান করেছেন।
স্বপ্ন দেখেছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হবেন কিন্তু সেই স্বপ্নের বাস্তবায়ন হতে দেরী হয়। নিজের ও পরিবারের প্রয়োজনে ২০১৫ সালে শুরু করেন ফ্রিল্যান্সিং। অনলাইনে টাকা ইনকামে নাসিমকে শুরুতে একটু বেগ পেতে হয়। এর আগে পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও অনলাইনে আইটি বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। একারনে বছর না যেতেই মাসিক ৫০ হাজার টাকা আয় শুরু হয় তার।
বড় স্বপ্ন নিয়ে শুরু করেন নিজের আইটি কোম্পানি। ২০১৮ সালে গ্রীণ আইটি নামে যাত্রা শুরু করেন এবং পরে নাম পরিবর্তন করে রাখেন টেকফ্লিক্স। এরপর থেকে তাকে আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটির তিনটি শাখা রয়েছে। ঢাকার উত্তরায়, রাজশাহী ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গে। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিস্তৃত প্রতিষ্ঠানটির সেবা। বর্তমানে অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, জাপান, ভারতসহ বিশ্বের প্রায় ৫০ টি দেশে সেবা দিচ্ছে ‘টেকফ্লিক্স’। রেজিস্টার্ড ৫০ জন এবং খন্ডকালীন আরো ৫০ এর অধিক লোকবল নিয়ে টেকফ্লিক্স কাজ করছে সফটওয়্যার অ্যান্ড মোবাইল অ্যাপ, ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন, হোস্টিং প্যাকেজ, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল মার্কেটিং, ভিডিও অ্যাড ক্রিয়েশন, গ্রাফিক ডিজাইন এবং পেমেন্ট গেটওয়ে সল্যুশনসহ আরও বিভিন্ন সেবা নিয়ে ।
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনার্স ও মাস্টার্স সম্পন্ন করতে অনেক বেগ পেতে হয়েছে তাকে। আর্থিক অসচ্ছলতার কারনে পড়ালেখা বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়েছিল। দেয়া হয়নি অনার্স প্রথমবর্ষের কোর্স ইম্প্রুভ (মান উন্নয়ন) পরীক্ষাও। এত কিছুর পরেও অনার্স ও মাস্টার্সে ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট (সিজিপিএ ৩.৯১) হয়ে নিজেকে প্রমান করেছেন।
স্বপ্ন দেখেছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হবেন কিন্তু সেই স্বপ্নের বাস্তবায়ন হতে দেরী হয়। নিজের ও পরিবারের প্রয়োজনে ২০১৫ সালে শুরু করেন ফ্রিল্যান্সিং। অনলাইনে টাকা ইনকামে নাসিমকে শুরুতে একটু বেগ পেতে হয়। এর আগে পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও অনলাইনে আইটি বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন। একারনে বছর না যেতেই মাসিক ৫০ হাজার টাকা আয় শুরু হয় তার।
বড় স্বপ্ন নিয়ে শুরু করেন নিজের আইটি কোম্পানি। ২০১৮ সালে গ্রীণ আইটি নামে যাত্রা শুরু করেন এবং পরে নাম পরিবর্তন করে রাখেন টেকফ্লিক্স। এরপর থেকে তাকে আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটির তিনটি শাখা রয়েছে। ঢাকার উত্তরায়, রাজশাহী ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গে। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিস্তৃত প্রতিষ্ঠানটির সেবা। বর্তমানে অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, জাপান, ভারতসহ বিশ্বের প্রায় ৫০ টি দেশে সেবা দিচ্ছে ‘টেকফ্লিক্স’। রেজিস্টার্ড ৫০ জন এবং খন্ডকালীন আরো ৫০ এর অধিক লোকবল নিয়ে টেকফ্লিক্স কাজ করছে সফটওয়্যার অ্যান্ড মোবাইল অ্যাপ, ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন, হোস্টিং প্যাকেজ, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, ডিজিটাল মার্কেটিং, ভিডিও অ্যাড ক্রিয়েশন, গ্রাফিক ডিজাইন এবং পেমেন্ট গেটওয়ে সল্যুশনসহ আরও বিভিন্ন সেবা নিয়ে ।
তরুণ উদ্যোক্তা নাসিমের বর্তমান মাসিক ইনকাম দুই(২) লক্ষ টাকার বেশি বলে জানান তিনি।
মনোবিজ্ঞানে পড়ে আইটি কোম্পানি নিয়ে কাজ শুরু করতে কোন সমস্যায় পড়তে হয়েছিলো কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে নাসিম বলেন, শুরুতে একটু সমস্যায় পড়েছিলাম। আইটি নিয়ে নিজস্ব আগ্রহ থাকায় অক্লান্ত পরিশ্রম করে এখন তা কাটিয়ে উঠেছি।
আইটি নিয়ে কাজ করতে চাইলে নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য পরামর্শ কী তা জানতে চাইলে তিনি নেগেটিভিটিকে পজিটিভিটিতে রুপান্তরের কথা বলেন, আইটির অনেক সেক্টর আছে তাই যে সেক্টরে কাজ করতে ইচ্ছুক সেটা ভালো করে শেখার কথা বলেন এবং সফলতা অর্জনের জন্য ২ নাম্বারী পরিহার করে সততার পরিচয় দিতে বলেন।
প্রয়োজনে তিনি নতুন ও তরুন আইটি উদ্যোক্তাদের সহায়তা করবেন বলে প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
-চাঁপাই পোস্ট ডেস্ক